Wellcome to National Portal
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৯ জানুয়ারি ২০২০

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি’র ‘সুলতান স্বর্ণ পদক 2020’ ভূষিত হলেন অধ্যাপক ড. ফরিদা জামান


প্রকাশন তারিখ : 2020-01-29

Bangladesh Shilpakala Academy was awarded the 'Sultan Gold Medal 2020' Professor D. Farida Zamanবাংলাদেশের চারুশিল্পীরা বিভিন্ন আঙ্গিক, শৈলী ও মাধ্যমে বহুমুখী শিল্পচর্চা করেন। চিত্রকলা, ভাস্কর্য, ছাপচিত্র, মৃৎশিল্পকর্ম, দেয়ালচিত্র, স্থাপনাশিল্প এরকম নানা প্রকার শিল্পচর্চায় আমাদের প্রতিভাবান ও সৃজনশীল শিল্পীরা তৎপর রয়েছেন। এদের মধ্যে কেউ কেউ ব্যতিক্রমধর্মী উপাদান প্রয়োগ করে সৃজনধ্যানে নিবিষ্ট।

 

বিশ্ব বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকীতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে প্রতিবছর ১ জন বিশিষ্ট চারুশিল্পীকে সুলতান স্বর্ণ পদক প্রদান করা হয়।  প্রতি বছরের ধারাবাহিকতায় এস এম সুলতানের ৯৬তম জন্মবার্ষিকী ২০২০ উপলক্ষে ২৭ জানুয়ারি সুলতানের কর্ম ও জীবনের উপর আলোচনা ও সুলতান স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়। সুলতান স্বর্ণ পদক ২০২০ পেলেন অধ্যাপক ড. ফরিদা জামান। পদকপ্রাপ্ত শিল্পীকে আজ ২৭ জানুয়ারি ২০২০ বিকাল 5টায় নড়াইল সুলতান মঞ্চে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রদত্ত সুলতান (স্বর্ণ) পদক তুলে দিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব স্বপন ভট্টাচার্য্য, এমপি।   

 

বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি’র  ‘সুলতান স্বর্ণ পদকপ্রাপ্ত হয়েছেন শিল্পী কাইউম চৌধুরী, রফিকুন নবী, মর্তুজা বশীর, আমিনুল ইসলাম, সৈয়দ জাহাঙ্গীর, মাহমুদুল হক, আব্দুস শাকুর শাহ্, আবুল বারাক আলভী, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, আবু তাহের, হামিদুজ্জামান খান, মনিরুল ইসলাম, মনসুর উল করিম, কালিদাস কর্মকার, আব্দুল মান্নান, হাশেম খান ও ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী, শিল্পী মুস্তফা মনোয়ার।

 

জীবনবৃত্তান্ত : অধ্যাপক ডঃ ফরিদা জামান                                 

 

farida zaman.jpg

 

অধ্যাপক ডঃ ফরিদা জামান                                 

অনারারী অধ্যাপক, চারুকালা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

ফোনঃ +৮৮ ০৯৬৬৬৯১-১৪৬৩

মুঠোফোনঃ+৮৮ ০১৫৫২ ৪৮৩ ৬৫১

ইমেইলঃ faridazaman53@gmail.com , paintaing.dpt@gmail.com

ওয়েবঃ www.artistfaridazaman.com

জন্মঃ ১৯৫৩, শাছিয়াখালি, চাঁদপুর, বাংলাদেশ।


 

শিক্ষাঃ 

১৯৭৪ঃ বি.এফ.এ. চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয় ( বর্তমানে চারুকলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)

১৯৭৮ঃ এম.এফ.এ. মহারাজা শিবাজি রাও বিশ্ববিদ্যালয়, বরদা, ভারত।

১৯৯৫ঃ পি.এইচ.ডি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, শান্তিনিকেতন, পশ্চিম বাংলা, ভারত।

 

অভিজ্ঞতাঃ

২০০৫-২০০৬ঃ পরিচালক, ইন্সিটিউট অব ফাইন আর্টস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

২০০৮-২০১১ঃ চেয়ারম্যান, অঙ্কন ও চিত্রায়ন বিভাগ, চারুকলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

১৯৭৮ঃ            প্রভাষক, অঙ্কন ও চিত্রায়ন বিভাগ, চারুকলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

সদস্যঃ               জাতীয় কমিটি এশিয়ান আর্ট বিয়েনাল।

সদস্যঃ               বিচারক, জাতীয় নবীন চিত্রকলা প্রদর্শনী, বাংলাদেশ।

সদস্যঃ               বিচারক, বারজার নবীন চিত্রকলা প্রদর্শনী, বাংলাদেশ।

১৯৯৬ঃ            ৭২টি ডাইওরামা (বাংলাদেশের সামাজিক, সংস্কৃতিক ও অর্থনীতিক ইতিহাস, প্রাগৈতিহাসিক থেকে স্বাধীনতা পর্যন্ত)  বাংলাদেশ শিশু একাডেমী শিশু যাদুঘর, ঢাকা, বাংলাদেশ।

প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, সাঁকো, মহিলা শিল্পী সংগঠন, ঢাকা, বাংলদেশ।

 

প্রকাশনাঃ

“আধুনিক চিত্রকলায় লোকশিল্পের প্রভাব(দুই বাংলা)” প্রকাশক ফোকলোর বিভাগ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা।

“ফর দা লাভ অফ কান্ট্রি” মারটিন ব্রাডলি, প্রকাশক পাঞ্জেরী, ঢাকা, ২০১৯

 

তথ্যচিত্রঃ

“জলের শিল্পমঞ্জরি” নির্মাতাঃ আনোয়ার এবং জেমি, পরিচালকঃ মানজারে হাসিন মুরাদ, ২০০৬

“জল গোধূলি” নির্মাতাঃ শবনম ফেরদৌসি, প্রযোজকঃ বেঙ্গল ফাউন্ডেশন, ২০০৪

 

একক প্রদর্শনীঃ

১৯৭৯ঃ চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয়, ঢাকা, বাংলাদেশ।

১৯৮৩ঃ ইন্সিটিউট অফ ফাইন আর্টস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা, বাংলাদেশ।

১৯৯৫ঃ ডিভাইন আর্ট গ্যালারি, ঢাকা বাংলাদেশ।

২০০২ঃ চিত্রক আর্ট গ্যালারি, ঢাকা, বাংলাদেশ।

২০০৬ঃ বেঙ্গল গ্যালারি অফ ফাইন আর্টস, ঢাকা, বাংলাদেশ।

২০১০ঃ প্রকৃতি ও জীবন, যামিনী রায় গ্যালারি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কেন্দ্র, আই সি সি আর, কলকাতা, পশ্চিম বাংলা, ভারত।

২০১৩ঃ শিকড়ের টানে, বেঙ্গল গ্যালারি অফ ফাইন আর্টস, ঢাকা, বাংলাদেশ।

২০১৯ঃ ফর দা লাভ অফ কান্ট্রি, নলিনীকান্তি ভট্টশালী গ্যালারি, জাতীয় যাদুঘর, ঢাকা, বাংলাদেশ।

গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী( দেশ ও বিদেশ, চিত্র কর্মশালা)ঃ

দেশ ও দেশের বাহিরে ৮টি একক চিত্র প্রদর্শনী। ১৯৭৪ সাল থেকে ১০০ এর অধিক যৌথ প্রদর্শনী সহ চিত্রকর্মশালায় অংশগ্রহণঃ দিল্লী, বোম্বে, হায়াদ্রাবাদ, কলকাতা, বরদা, লন্ডন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, নিউ ইয়র্ক, হংকং, বেইজিং, সিওল, দক্ষিণ করিয়া, বুল্গেরিয়া, ফুকুওকা, টোকিয়ো, জার্মানি, প্যারিস, ব্রাসেলস, বেলজিয়াম, অস্ট্রেলিয়া, মায়ানমার, থাইল্যান্ড এবং বাংলাদেশ।

 

স্বীকৃতি ও পুরষ্কার সমুহঃ 

১৯৭৫ঃ বাংলাদেশ ও ভারত সরকারের সংস্কৃতি বিনিময় বৃত্তি।

১৯৭৭ঃ চিত্রকলায় প্রথম পুরষ্কার, বরদা, ভারত।

১৯৭৯ঃ নবীন শিল্পী পুরষ্কার, স্বর্ণ পুরষ্কার। ৪র্থ নবীন ছিত্রকালা প্রদর্শনী(ভ্রাম্যমাণ), বাংলাদেশ।

১৯৮১ঃ সাংস্কৃতিক বিনিময় পুরষ্কার, চায়না।

১৯৮২ঃ কমেন্দেশন অ্যাওয়ার্ড, ৫ম ত্রিনালে, নিউ দিল্লী, ভারত।

১৯৮৫ঃ কালচারাল অ্যাওয়ার্ড, গভঃ অফ অস্ট্রেলিয়া।

১৯৮৬ঃ জাতীয় শিশু বই অলঙ্করণ পুরষ্কার, ঢাকা, বাংলাদেশ।

১৯৮৮ঃ আন্তর্জাতিক আজীবন সদস্য, “স্যালন ডি টোকিও” জাপান।

১৯৮৮ঃ ইউ জি সি বৃত্তি, বাংলাদেশ ভারত সংস্কৃতি বিনিময়।

২০০৮ঃ স্বর্ণপদক, এক্সিলেন্ট আর্টিস্ট অফ ওয়ার্ল্ড, বেইজিং অলিম্পিক ২০০৮।

২০০৯ঃ বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, আজীবন সন্মাননা।

 

সংগ্রহঃ

ফুকুওকা আর্ট যাদুঘর, জাপান

কুশান আন্তর্জাতিক আর্ট গ্যালারি, কোরিয়া

বাংলাদেশ জাতীয় যাদুঘর, বাংলাদেশ

বাংলাদেশ শিল্পকালা একাডেমী, বাংলাদেশ

শহীদ সৃতি যাদুঘর, রাজশাহী, বাংলাদেশ

বেঙ্গল ফাউন্ডেশন, ঢাকা, বাংলাদেশ

এশিয়াটিক সোসাইটি,ঢাকা, বাংলাদেশ

চারুকালা অনুষদ গ্যালারি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বঙ্গ ভবন( রাষ্ট্রপতি ভবন), ঢাকা

বাংলাদেশ ব্যাংক, ঢাকা, বাংলাদেশ

এছাড়াও দেশ ও দেশ এর বাইরে অসংখ্য বেক্তিগত সংগ্রহ।

 

স্টুডিওঃ আম্বেল বর্নাক, বাড়ি নংঃ ৩৭২,৩৭৩, রাস্তা নংঃ ৫, ব্লকঃ আই, এপার্টমেন্টঃ ৭এ, ৭বি

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, ঢাকা-১২২৯